জেলার আদিতমারীতে মজমুল হক (৪৫) নামে একজন শিক্ষকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
করেছে পুলিশ।ধারনা করা হচ্ছে তিনি আত্বহত্যা করেছেন। শুক্রবার সকালে উপজেলার সারপুকুর ইউনিয়নের তালুক হরিদাস
টিপের বাজার এলাকার নিজ বাড়ির শয়ন কক্ষ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত শিক্ষক মজমুল হক তালুক হরিদাস টিপেরবাজার এলাকার মৃত সেকেন্দার আলীর ছেলে। তিনি স্থানীয় তালুক হরিদাস সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন।
আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হরেশ্বর জানান, স্কুল শিক্ষক মজমুল হক দুইটি বিয়ে করলেও কোন স্ত্রীর সাথে তার সম্পর্ক স্থায়ী হয়নি। দুই স্ত্রীর সাথেই তার বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। এরপর থেকে স্কুল শিক্ষক মজমুল হক একাই বসবাস করে আসছিলেন। এই একাকিত্বের কারণে গত ঈদের ছুটিতেও বাড়ি থেকে বেড় হননি তিনি।
স্থানীয়রা শুক্রবার সকালে তার সন্ধানে বাড়িতে গিয়ে তার ঝুলন্ত লাশ দেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ লাশটি লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় আদিতমারী থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে। মৃত স্কুল শিক্ষকের শরীরে আঘাতের কোন চিহ্ন নেই বলেও জানান তিনি।
নিহত শিক্ষক মজমুল হক তালুক হরিদাস টিপেরবাজার এলাকার মৃত সেকেন্দার আলীর ছেলে। তিনি স্থানীয় তালুক হরিদাস সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন।
আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হরেশ্বর জানান, স্কুল শিক্ষক মজমুল হক দুইটি বিয়ে করলেও কোন স্ত্রীর সাথে তার সম্পর্ক স্থায়ী হয়নি। দুই স্ত্রীর সাথেই তার বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। এরপর থেকে স্কুল শিক্ষক মজমুল হক একাই বসবাস করে আসছিলেন। এই একাকিত্বের কারণে গত ঈদের ছুটিতেও বাড়ি থেকে বেড় হননি তিনি।
স্থানীয়রা শুক্রবার সকালে তার সন্ধানে বাড়িতে গিয়ে তার ঝুলন্ত লাশ দেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ লাশটি লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় আদিতমারী থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে। মৃত স্কুল শিক্ষকের শরীরে আঘাতের কোন চিহ্ন নেই বলেও জানান তিনি।
0 মন্তব্যসমূহ