স্টাফ রিপোর্টার: কাউনিয়ায় বহুল আলোচিত লেডি মাফিয়া কহিনুর গ্যাং এর বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানবন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৮ই সেপ্টেম্বর) দুপুর ২:০০ টায় কাউনিয়া টু রংপুর মহাসড়ক কাউনিয়া বাসস্টান্ড এ ঘন্টা ব্যাপী মানবন্ধন কর্মসূচি পালন হয়।
এ সময় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আ’লীগ বালাপাড়া ইউপি সাধারণ সম্পাদক দিলদার আলী,ওয়ার্ড আ’লীগ এর সভাপতি ময়েজ উদ্দীন এবং সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান,কুটিরপাড়া আ’লীগ সাধারণ সম্পাদক রহিম উদ্দীন বাদশা ও বালাপাড়া ইউপি সদস্য আশরাফুল আলমসহ কহিনুর গ্যাং এর আক্রমণের শিকার শতাধিক পরিবার এ মানবন্ধনে অংশগ্রহণ করেন।
কোহিনুর গ্যাং এর আক্রমণের শিকার নয়া মিয়ার মেয়ে শিউলি বেগম বক্তব্যে বলেন আমরা এলাকার সহজ সরল ও শান্তিপ্রিয় মানুষ হিসেবে কাউনিয়া উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের শিবুকুঠিরপাড়া গ্রামে দীর্ঘ দিন যাবত বসবাস করছি। কিন্তু ২০১৭ সালে হঠাৎ কহিনুর গ্যাং এর এ এলাকায় আবির্ভাব ঘটে। এ গ্যাং এর সদস্য নারী পুরষ মিলে অর্ধশতাধিক। কহিনুর গ্যাং এর কাজ হলো চুরি,ছিনতাই, ধর্ষণ, মাদক,জুয়া এবংদোকানপাট লুট,জমি দখল, চাদাবাজিসহ ডাকাতি করা।এদের অধিকাংশের বিরুদ্ধে থানা ও বিজ্ঞ আদালতে একাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে। এলাকায় এদের বিরুদ্ধে কেউ কথা কথা বলার সাহস পায় না।
স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়,কাউনিয়া উপজেলায় গত মাসিক আইন শৃংখলা কমিটির মিটিং এ শিবু কুটিরপাড় এলাকায় মাদক জুয়া ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চলছে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে গত রবিবার পুলিশ ঔই এলাকায় টহল দিতে গেলে পুলিশের সাথে নয়া মিয়ার কথা হয়। এই দৃশ্য কহিনুর গ্যাং এর সদস্যরা দেখতে পায়। সুযোগ বুঝে দৃর্বৃত্তরা পরদিন সকালে কেন পুলিশ এলাকায় আসল সেই কারন দেখিয়ে নয়া মিয়াকে হাতুড়ি ও লাঠিসোটা দিয়ে এলোপাথাড়ি মারপিট করে। মারপিটের আঘাতে নয়া মিয়ার আত্মচিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে কহিনুর গ্যাং এর সদস্য রহমত উল্লাহ, মেহের আলী,শরিফুল, মোকছেদ আলী,এরশাদসহ অন্যান্যরা পালিয়ে যায়।পরে স্থানীয়রা নয়া মিয়াকে উদ্ধার করে তাৎক্ষণিকভাবে কাউনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করান। যার বেড নং-০২।
এ ঘটনায় নয়া মিয়া বাদী হয়ে কাউনিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।কিন্তু এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত পুলিশ কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেয় নি। অভিযোগ দায়েরের খবরে কহিনুর গ্যাং আরো বেপরোয়া হয়ে ওঠায় এলাকাবাসী কহিনুর গ্যাং এর বিরুদ্ধে গ্রেফতারসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থার দাবিতে এ মানবন্ধন করেন।
এ সময় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আ’লীগ বালাপাড়া ইউপি সাধারণ সম্পাদক দিলদার আলী,ওয়ার্ড আ’লীগ এর সভাপতি ময়েজ উদ্দীন এবং সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান,কুটিরপাড়া আ’লীগ সাধারণ সম্পাদক রহিম উদ্দীন বাদশা ও বালাপাড়া ইউপি সদস্য আশরাফুল আলমসহ কহিনুর গ্যাং এর আক্রমণের শিকার শতাধিক পরিবার এ মানবন্ধনে অংশগ্রহণ করেন।
কোহিনুর গ্যাং এর আক্রমণের শিকার নয়া মিয়ার মেয়ে শিউলি বেগম বক্তব্যে বলেন আমরা এলাকার সহজ সরল ও শান্তিপ্রিয় মানুষ হিসেবে কাউনিয়া উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের শিবুকুঠিরপাড়া গ্রামে দীর্ঘ দিন যাবত বসবাস করছি। কিন্তু ২০১৭ সালে হঠাৎ কহিনুর গ্যাং এর এ এলাকায় আবির্ভাব ঘটে। এ গ্যাং এর সদস্য নারী পুরষ মিলে অর্ধশতাধিক। কহিনুর গ্যাং এর কাজ হলো চুরি,ছিনতাই, ধর্ষণ, মাদক,জুয়া এবংদোকানপাট লুট,জমি দখল, চাদাবাজিসহ ডাকাতি করা।এদের অধিকাংশের বিরুদ্ধে থানা ও বিজ্ঞ আদালতে একাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে। এলাকায় এদের বিরুদ্ধে কেউ কথা কথা বলার সাহস পায় না।
স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়,কাউনিয়া উপজেলায় গত মাসিক আইন শৃংখলা কমিটির মিটিং এ শিবু কুটিরপাড় এলাকায় মাদক জুয়া ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চলছে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে গত রবিবার পুলিশ ঔই এলাকায় টহল দিতে গেলে পুলিশের সাথে নয়া মিয়ার কথা হয়। এই দৃশ্য কহিনুর গ্যাং এর সদস্যরা দেখতে পায়। সুযোগ বুঝে দৃর্বৃত্তরা পরদিন সকালে কেন পুলিশ এলাকায় আসল সেই কারন দেখিয়ে নয়া মিয়াকে হাতুড়ি ও লাঠিসোটা দিয়ে এলোপাথাড়ি মারপিট করে। মারপিটের আঘাতে নয়া মিয়ার আত্মচিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে কহিনুর গ্যাং এর সদস্য রহমত উল্লাহ, মেহের আলী,শরিফুল, মোকছেদ আলী,এরশাদসহ অন্যান্যরা পালিয়ে যায়।পরে স্থানীয়রা নয়া মিয়াকে উদ্ধার করে তাৎক্ষণিকভাবে কাউনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করান। যার বেড নং-০২।
এ ঘটনায় নয়া মিয়া বাদী হয়ে কাউনিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।কিন্তু এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত পুলিশ কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেয় নি। অভিযোগ দায়েরের খবরে কহিনুর গ্যাং আরো বেপরোয়া হয়ে ওঠায় এলাকাবাসী কহিনুর গ্যাং এর বিরুদ্ধে গ্রেফতারসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থার দাবিতে এ মানবন্ধন করেন।
0 মন্তব্যসমূহ