লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় এক
কলেজ ছাত্রীকে অটোতে অপহরন করে নিয়ে যাওয়ার সময় গ্রামবাসীর বাধাঁর মুখে
কলেজ ছাত্রীকে ফেলে দিয়ে পালিয়ে গেছে অপহরনকারীরা।
রোববার(১১জুন) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার কাকিনা ইউনিয়নের তালুক বানীনগর এলাকা থেকে কলেজ ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়।
অপহৃত কলেজ ছাত্রী লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার ইউনিয়নের সুন্দ্রাহবী গ্রামের ফজলু মিয়ার মেয়ে। সে তুষভান্ডার মহিলা কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী বলে জানা গেছে।
অপহৃত কলেজ ছাত্রীর পিতা ফজলু মিয়া জানায়, কাকিনার কমিউনিটি ক্লিনিকে অন্যান্য দিনের ঔযুধ আনতে গেলে রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে অটো চালক ও অপরিচিত ব্যাক্তি এক ছেলে তাকে ফোন করে দেখা করতে বলে। এসময় ক্লিনিকের গেটের সামনে গেলে অটো চালক ও অপহরন কারীর একজন নেমে এসে মৌসুমীর পথ রোধ করে। এ সময় মুখ চেপে ধরলে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে মেয়ে। এবং তাদের কাছে থাকা রশি দিয়ে হাত পা বেঁধে জোর পূর্বক অপহরন করে অটোতে তুলে নিয়ে যায়। ঘটনাস্থল থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে তালুক বানীনগর এলাকার রাস্তার পার্শ্বে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায় অপরহরনকারীরা। এসময় মেয়েটিকে ফেলে দিয়ে দ্রুত গতিতে পালিয়ে গেলে ধাওয়া করে আটক করতে পারে নি এলাকাবাসী। পরে উক্ত এলাকার লোকজন মেয়েটিকে উদ্ধার করে তার পরিবার ও পুলিশকে সংবাদ দিলে পুলিশ এসে মেয়েটিকে উদ্ধার করে।
কালীগঞ্জ থানার ( এ এসআই) সাইফুল ইসলাম জানায়, কাকিনা বানিনগর থেকে মেয়েটিকে অপহরন করে অটোতে তুলে নিয়ে যাচ্ছিল। তবে মেয়েটি অপহরনকারীদের মধ্যে কাউকে চিনতে পারেনি।
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মকবুল হেসেন এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, পরিবারকে মেয়েটিকে হস্তান্তর করা হয়েছে। যদি অপহরন কারীদের মধ্যে কাউকে চিন্তে পারেন তবে থানায় একটি অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে।
রোববার(১১জুন) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার কাকিনা ইউনিয়নের তালুক বানীনগর এলাকা থেকে কলেজ ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়।
অপহৃত কলেজ ছাত্রী লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার ইউনিয়নের সুন্দ্রাহবী গ্রামের ফজলু মিয়ার মেয়ে। সে তুষভান্ডার মহিলা কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী বলে জানা গেছে।
অপহৃত কলেজ ছাত্রীর পিতা ফজলু মিয়া জানায়, কাকিনার কমিউনিটি ক্লিনিকে অন্যান্য দিনের ঔযুধ আনতে গেলে রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে অটো চালক ও অপরিচিত ব্যাক্তি এক ছেলে তাকে ফোন করে দেখা করতে বলে। এসময় ক্লিনিকের গেটের সামনে গেলে অটো চালক ও অপহরন কারীর একজন নেমে এসে মৌসুমীর পথ রোধ করে। এ সময় মুখ চেপে ধরলে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে মেয়ে। এবং তাদের কাছে থাকা রশি দিয়ে হাত পা বেঁধে জোর পূর্বক অপহরন করে অটোতে তুলে নিয়ে যায়। ঘটনাস্থল থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে তালুক বানীনগর এলাকার রাস্তার পার্শ্বে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায় অপরহরনকারীরা। এসময় মেয়েটিকে ফেলে দিয়ে দ্রুত গতিতে পালিয়ে গেলে ধাওয়া করে আটক করতে পারে নি এলাকাবাসী। পরে উক্ত এলাকার লোকজন মেয়েটিকে উদ্ধার করে তার পরিবার ও পুলিশকে সংবাদ দিলে পুলিশ এসে মেয়েটিকে উদ্ধার করে।
কালীগঞ্জ থানার ( এ এসআই) সাইফুল ইসলাম জানায়, কাকিনা বানিনগর থেকে মেয়েটিকে অপহরন করে অটোতে তুলে নিয়ে যাচ্ছিল। তবে মেয়েটি অপহরনকারীদের মধ্যে কাউকে চিনতে পারেনি।
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মকবুল হেসেন এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, পরিবারকে মেয়েটিকে হস্তান্তর করা হয়েছে। যদি অপহরন কারীদের মধ্যে কাউকে চিন্তে পারেন তবে থানায় একটি অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে।
0 মন্তব্যসমূহ