
কুলাঘাট ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিস আলী বলেন,এর আগে ধরলার বন্যা ও ভাঙ্গন দেখছিলাম। কিন্তু এবার ধরলা যেন পাগল হয়ে উঠেছে। সামনে ও আশপাশে যা পাচ্ছে সব কিছু লন্ডভন্ড করে দিয়ে চলে যাচ্ছে। বানভাসি মানুষের আহাজারিতে ধরলার পাড় ভারি হয়ে উঠছে। কিন্তু সরকারের নিকট থেকে তেমন কোন সাহায্য সহযোগিতা না পাওয়া দুর্গত মানুষের পাশে দাড়ানো যাচ্ছে না বলে জানান এই ইউপি চেয়ারম্যান। এদিকে সোমবার দুপুরে কালিগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে ১৫’শ পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেছেন সমাজকল্যান মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ। সদরের কুলাঘাট ও বড়বাড়ি এলাকায় ব্যক্তিগত উদ্যেগে কয়েক’শ পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরন করেছেন সাবেক উপমন্ত্রী ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলূ।অন্যদিকে গত ৫দিন ধরে পানিবন্দি থাকা পরিবারগুলোর মাঝে ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে নানা পানিবাহিত রোগ। জেলা সির্ভিল সার্জন ডাঃ আমিরুজ্জামান বন্যা দুর্গত এলাকায় ৫৪টি মেডিকেল টিম কাজ করার কথা বলেও কোথাও কোন মেডিকেল টিমের কার্যক্রম চোখে পড়েনি। জেলা শিক্ষা অফিসার নবেজ উদ্দিন জানিয়েছেন,ভয়াবহ বন্যার কারনে জেলার ১৯৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
ত্রাণ সংকটের সত্যতা স্বীকার করে লালমনিরহাটের জেলা প্রশাসক মোঃ শফিউল আরিফ জানিয়েছেন,সরকারিভাবে এখন পর্যন্ত ১’শ ৬০ মেঃটন চাল এবং ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণের কাজ চলছে। পর্যায়ক্রমে উপজেলা নিবার্হী অফিসাররা বিতরণ করবেন।
ত্রাণ সংকটের সত্যতা স্বীকার করে লালমনিরহাটের জেলা প্রশাসক মোঃ শফিউল আরিফ জানিয়েছেন,সরকারিভাবে এখন পর্যন্ত ১’শ ৬০ মেঃটন চাল এবং ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণের কাজ চলছে। পর্যায়ক্রমে উপজেলা নিবার্হী অফিসাররা বিতরণ করবেন।
0 মন্তব্যসমূহ