লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর
(বিএসএফ) গুলিতে ফরিদ হোসেন শরীফ (২৩) নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) দিনগত মধ্যরাতে পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়নের আমবাড়ী সীমান্তের ৮৪০ নম্বর মেইন পিলারের ভারতীয় অংশের অভ্যন্তরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফরিদ হোসেন শরীফ বুড়িমারী ইউনিয়নের উফারমারা ঠাকুরপাড়া গ্রামের শামসুল হকের ছেলে।
সীমান্ত সূত্রে জানা গেছে, ভারতীয় গরু ব্যবসায়ীদের সহযোগিতায় শরীফসহ বাংলাদেশি কয়েকজন গরু পারাপারকারী রাখাল ওই সীমান্ত পথে ভারতে অনুপ্রবেশ করেন। এ সময় কুচবিহার-৬১ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের বিএসবাড়ী ক্যাম্পের টহল দল তাদের লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়লে ঘটনাস্থলেই ফরিদ হোসেন শরীফ নিহত হন। বাকিরা পালিয়ে আসতে সক্ষম হলেও নিহত ফরিদ হোসেন শরীফের মরদেহ বিএসএফ নিয়ে গেছে বলে নিশ্চিত করেছেন পালিয়ে আসারা।
বডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) রংপুর-৬১ ব্যাটালিয়নের পরিচালক লে. কর্নেল মেহেদী হাসান সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ভারতীয় বিএসএফ নিহত শরীফের মরদেহ নিয়ে গেছে। বিজিবির পক্ষ থেকে বিএসএফকে কড়া প্রতিবাদপত্রসহ মরদেহ ফেরত চেয়ে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের আহ্বান জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) দিনগত মধ্যরাতে পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়নের আমবাড়ী সীমান্তের ৮৪০ নম্বর মেইন পিলারের ভারতীয় অংশের অভ্যন্তরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফরিদ হোসেন শরীফ বুড়িমারী ইউনিয়নের উফারমারা ঠাকুরপাড়া গ্রামের শামসুল হকের ছেলে।
সীমান্ত সূত্রে জানা গেছে, ভারতীয় গরু ব্যবসায়ীদের সহযোগিতায় শরীফসহ বাংলাদেশি কয়েকজন গরু পারাপারকারী রাখাল ওই সীমান্ত পথে ভারতে অনুপ্রবেশ করেন। এ সময় কুচবিহার-৬১ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের বিএসবাড়ী ক্যাম্পের টহল দল তাদের লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়লে ঘটনাস্থলেই ফরিদ হোসেন শরীফ নিহত হন। বাকিরা পালিয়ে আসতে সক্ষম হলেও নিহত ফরিদ হোসেন শরীফের মরদেহ বিএসএফ নিয়ে গেছে বলে নিশ্চিত করেছেন পালিয়ে আসারা।
বডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) রংপুর-৬১ ব্যাটালিয়নের পরিচালক লে. কর্নেল মেহেদী হাসান সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ভারতীয় বিএসএফ নিহত শরীফের মরদেহ নিয়ে গেছে। বিজিবির পক্ষ থেকে বিএসএফকে কড়া প্রতিবাদপত্রসহ মরদেহ ফেরত চেয়ে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের আহ্বান জানানো হয়েছে।
0 মন্তব্যসমূহ