ষ্টাফ রিপোর্টার : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের সহকারী ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (এপিএস) মিজানুর রহমান মিজানের (৩৫) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে নির্বাচন কমিশন।
শুক্রবার (৮ মার্চ) দিনগত মধ্যরাতে লালমনিরহাটের আদিতমারী থানায় মামলাটি দায়ের করেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আদিতমারী উপজেলা নির্বাচন অফিসার আবু সাঈম।
এপিএস মিজানুর রহমান মিজান আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে। তিনি লালমনিরহাট ২ (আদিতামারী-কালীগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের সহকারী ব্যক্তিগত কর্মকর্তা।
আদিতমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা জানান, সরকারী সুযোগ সুবিধা নিয়ে প্রচার প্রচারনায় অংশ গ্রহন করা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের আচরন বিধি লঙ্ঘনের সামিল। সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের সহকারী ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (এপিএস) হয়ে আদিতমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত রফিকুল আলমের নৌকা প্রতিকে ভোট চান মিজানুর রহমান মিজান। এছাড়াও নৌকার পক্ষে সমর্থন দিতে সাধারন ভোটার থেকে নেতাকর্মীদের নানান ভাবে হুমকী ধমকি দিয়ে আসছিলেন দাবি করে গত ৬ মার্চ এপিএস মিজানুরের বিরুদ্ধে সিইসি বরাবরে লিখিত অভিযোগ করে এ উপজেলা নির্বাচনের আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফারুক ইমরুল কায়েস (মোটর সাইকেল)।
অভিযোগটি আমলে নিয়ে ৮ মার্চ জরুরী বৈঠকে বসে প্রভাবমুক্ত নির্বাচনের স্বার্থে আদিতমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন স্থগিত ঘোষনা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদা। সেই সাথে সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর এপিএসের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার নির্দেশ দেয়া হয়। নির্দেশনা মুলক চিঠি পাওয়ার পর আদিতমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাচন অফিসার আবু সাঈম বাদি হয়ে আদিতমারী থানায় সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর এপিএস মিজানুর রহমান মিজানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এখন পর্যন্ত মিজানকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। তবে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান ওই পুলিশ কর্মকর্তা।
এদিকে নির্বাচন স্থগিত হওয়া নিয়ে শনিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলন করেন আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মটরসাইকেল প্রতিকের ইমরুল কায়েস ফারুক। ইমরুল কায়েস ফারুক লালমনিরহাট জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম সামসুল ইসলাম সুরুজের পুত্র।
শুক্রবার (৮ মার্চ) দিনগত মধ্যরাতে লালমনিরহাটের আদিতমারী থানায় মামলাটি দায়ের করেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আদিতমারী উপজেলা নির্বাচন অফিসার আবু সাঈম।
এপিএস মিজানুর রহমান মিজান আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে। তিনি লালমনিরহাট ২ (আদিতামারী-কালীগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের সহকারী ব্যক্তিগত কর্মকর্তা।
আদিতমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা জানান, সরকারী সুযোগ সুবিধা নিয়ে প্রচার প্রচারনায় অংশ গ্রহন করা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের আচরন বিধি লঙ্ঘনের সামিল। সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের সহকারী ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (এপিএস) হয়ে আদিতমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত রফিকুল আলমের নৌকা প্রতিকে ভোট চান মিজানুর রহমান মিজান। এছাড়াও নৌকার পক্ষে সমর্থন দিতে সাধারন ভোটার থেকে নেতাকর্মীদের নানান ভাবে হুমকী ধমকি দিয়ে আসছিলেন দাবি করে গত ৬ মার্চ এপিএস মিজানুরের বিরুদ্ধে সিইসি বরাবরে লিখিত অভিযোগ করে এ উপজেলা নির্বাচনের আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফারুক ইমরুল কায়েস (মোটর সাইকেল)।
অভিযোগটি আমলে নিয়ে ৮ মার্চ জরুরী বৈঠকে বসে প্রভাবমুক্ত নির্বাচনের স্বার্থে আদিতমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন স্থগিত ঘোষনা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদা। সেই সাথে সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর এপিএসের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার নির্দেশ দেয়া হয়। নির্দেশনা মুলক চিঠি পাওয়ার পর আদিতমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাচন অফিসার আবু সাঈম বাদি হয়ে আদিতমারী থানায় সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর এপিএস মিজানুর রহমান মিজানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এখন পর্যন্ত মিজানকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। তবে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান ওই পুলিশ কর্মকর্তা।
এদিকে নির্বাচন স্থগিত হওয়া নিয়ে শনিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলন করেন আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মটরসাইকেল প্রতিকের ইমরুল কায়েস ফারুক। ইমরুল কায়েস ফারুক লালমনিরহাট জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম সামসুল ইসলাম সুরুজের পুত্র।
0 মন্তব্যসমূহ