অনলাইন ডেক্সঃ পপুলার ভোটে জয়ী হয়েও মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হেরে গেছেন হিলারি ক্লিনটন। শোক বিরাজ করছে হিলারিপ্রেমীদের মাঝে।
হিলারির মার্কিন প্রেসিডেন্ট হবার সম্ভাবনা একেবারেই শেষ হয়ে যায়নি। এখনো তিনি প্রেসিডেন্ট হয়ে হোয়াইট হাউসে প্রবেশ করতে পারেন। যদিও সেটি বেশ জটিল।
আমেরিকার সংবিধান অনুযায়ী- ইলেক্টোরাল কলেজের নির্বাচিত ইলেক্টোররাই সত্যিকারের ভোটার, যারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করেন। এ বছর ১৯ ডিসেম্বর নিজ নিজ অঙ্গরাজ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য ভোট দেবেন তারা। এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কাউকে ভোট দেবার জন্য তারা বাধ্য নন। এসব ইলেক্টোররা চাইলেই এক হয়ে হিলারিকে প্রেসিডেন্টের আসনে বসাতে পারেন। এমন নজির থাকলেও খুব কমই এ পদ্ধতিতে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
মঙ্গলবারের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে বেশি ভোট পেয়েও প্রথম মার্কিন নারী প্রেসিডেন্ট হয়ে ইতিহাস গড়তে পারলেন না হিলারি ক্লিনটন। মোট ভোটে তিনি এগিয়ে থাকলেও হেরে যান ইলেক্টোরালে। ৫২২টি ইলেক্টোরাল ভোটের মধ্যে ট্রাম্প পেয়েছেন ২৯০ ও হিলারি ২৩২টি। অথচ মোট ভোটের মধ্যে হিলারি পেয়েছেন ৫ কোটি ৯৯ লাখ ৩৫ হাজার ৬৮৩ ভোট। আর ট্রাম্প পেয়েছেন ৫ কোটি ৯৭ লাখ ১ হাজার ৫৬২ ভোট। অর্থাৎ ট্রাম্পের থেকে ২ লাখ ৩৪ হাজার ১২১ ভোট বেশি পেয়েছেন হিলারি।
এদিকে হিলারি সমর্থকরা ট্রাম্পকে কিছুতেই প্রেসিডেন্ট হিসেবে মানতে পারবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন। রাস্তায়ও নেমেছে ট্রাম্পবিরোধীরা। হেরে গিয়ে স্বাভাবিকভাবেই সমর্থকদের চেয়ে কম কষ্ট পাননি হিলারি ক্লিনটন। বললেন, ‘এ হার আমাকে দীর্ঘদিন ধরে বেদনা দেবে।’ যদিও তিনি সমর্থকদের প্রতি ট্রাম্পকে মেনে নেবার আহ্বান জানান। অনুরোধ জানান, একসঙ্গে কাজ করার।
হিলারির মার্কিন প্রেসিডেন্ট হবার সম্ভাবনা একেবারেই শেষ হয়ে যায়নি। এখনো তিনি প্রেসিডেন্ট হয়ে হোয়াইট হাউসে প্রবেশ করতে পারেন। যদিও সেটি বেশ জটিল।
আমেরিকার সংবিধান অনুযায়ী- ইলেক্টোরাল কলেজের নির্বাচিত ইলেক্টোররাই সত্যিকারের ভোটার, যারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করেন। এ বছর ১৯ ডিসেম্বর নিজ নিজ অঙ্গরাজ্যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য ভোট দেবেন তারা। এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কাউকে ভোট দেবার জন্য তারা বাধ্য নন। এসব ইলেক্টোররা চাইলেই এক হয়ে হিলারিকে প্রেসিডেন্টের আসনে বসাতে পারেন। এমন নজির থাকলেও খুব কমই এ পদ্ধতিতে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
মঙ্গলবারের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে বেশি ভোট পেয়েও প্রথম মার্কিন নারী প্রেসিডেন্ট হয়ে ইতিহাস গড়তে পারলেন না হিলারি ক্লিনটন। মোট ভোটে তিনি এগিয়ে থাকলেও হেরে যান ইলেক্টোরালে। ৫২২টি ইলেক্টোরাল ভোটের মধ্যে ট্রাম্প পেয়েছেন ২৯০ ও হিলারি ২৩২টি। অথচ মোট ভোটের মধ্যে হিলারি পেয়েছেন ৫ কোটি ৯৯ লাখ ৩৫ হাজার ৬৮৩ ভোট। আর ট্রাম্প পেয়েছেন ৫ কোটি ৯৭ লাখ ১ হাজার ৫৬২ ভোট। অর্থাৎ ট্রাম্পের থেকে ২ লাখ ৩৪ হাজার ১২১ ভোট বেশি পেয়েছেন হিলারি।
এদিকে হিলারি সমর্থকরা ট্রাম্পকে কিছুতেই প্রেসিডেন্ট হিসেবে মানতে পারবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন। রাস্তায়ও নেমেছে ট্রাম্পবিরোধীরা। হেরে গিয়ে স্বাভাবিকভাবেই সমর্থকদের চেয়ে কম কষ্ট পাননি হিলারি ক্লিনটন। বললেন, ‘এ হার আমাকে দীর্ঘদিন ধরে বেদনা দেবে।’ যদিও তিনি সমর্থকদের প্রতি ট্রাম্পকে মেনে নেবার আহ্বান জানান। অনুরোধ জানান, একসঙ্গে কাজ করার।
0 মন্তব্যসমূহ