ষ্টাফ রিপোর্টার : জেলার হাতীবান্ধা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী
বিএসএফ’র নিযার্তন ও গুলিতে এক অজ্ঞাত যুবক (৩০) নিহত হয়েছে।বৃহস্পতিবার
ভোরে উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের দইখাওয়া সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। তবে এখনো
নিহত যুবকের পরিচয় পাওয়া য়ায়নি।
এলাকাবাসী জানান,বুধবার রাতে ৪/৫ জন যুবক গরু পারাপারের জন্য ওই সীমান্তের ৯০৫ নং মেইন পিলারের ১০ নং সাব পিলারের কাছে যায়। এ সময় ভারতের কুচবিহার জেলার শীতলকুচি উপজেলার পুটিয়া ক্যাম্পের ১০০ বিএসএফ’র টহল দল তাদের মধ্যে ১ জনকে আটক করেন। বাকিরা পালিয়ে যায়। আটক ওই যুবককে নির্যাতন করেন ভারতীয় বিএসএফ।
পরে তাকে ৩ রাউন্ড গুলি করা হয়। ঘটনাস্থলে ওই যুবকের মৃত্যু হলে বিএসএফ সদস্যরা লাশ ফেলে চলে যায়। এখনো নিহত যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি। লাশটিকে ঘিরে রেখেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ।
লালমনিরহাট বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি’র ১৫ ব্যাটলিয়নের পরিচালক লেঃ কর্ণেল গোলাম মোরশেদ বলেন, ওই সীমান্তে একটি লাশ দেখা গেছে। লাশটি বাংলাদেশী না ভারতীয় তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিজিবি-বিএসএফ’র মধ্যে পতাকা বৈঠকের পর লাশটি পরিচয় খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
এলাকাবাসী জানান,বুধবার রাতে ৪/৫ জন যুবক গরু পারাপারের জন্য ওই সীমান্তের ৯০৫ নং মেইন পিলারের ১০ নং সাব পিলারের কাছে যায়। এ সময় ভারতের কুচবিহার জেলার শীতলকুচি উপজেলার পুটিয়া ক্যাম্পের ১০০ বিএসএফ’র টহল দল তাদের মধ্যে ১ জনকে আটক করেন। বাকিরা পালিয়ে যায়। আটক ওই যুবককে নির্যাতন করেন ভারতীয় বিএসএফ।
পরে তাকে ৩ রাউন্ড গুলি করা হয়। ঘটনাস্থলে ওই যুবকের মৃত্যু হলে বিএসএফ সদস্যরা লাশ ফেলে চলে যায়। এখনো নিহত যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি। লাশটিকে ঘিরে রেখেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ।
লালমনিরহাট বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি’র ১৫ ব্যাটলিয়নের পরিচালক লেঃ কর্ণেল গোলাম মোরশেদ বলেন, ওই সীমান্তে একটি লাশ দেখা গেছে। লাশটি বাংলাদেশী না ভারতীয় তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিজিবি-বিএসএফ’র মধ্যে পতাকা বৈঠকের পর লাশটি পরিচয় খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
0 মন্তব্যসমূহ