লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ভেলাগুড়ি এলাকায় বিদ্যুৎতের তারে জড়িয়ে কলেজ ছাত্রসহ ৪ জনের মমার্ন্তিক মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার ভেলাগুড়ি ইউনিয়নের কাছিম বাজার গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, হাতীবান্ধা উপজেলার ভেলাগুড়ি এলাকার শামছুদ্দিনের ছেলে স্থানীয় বিদ্যুৎ টেকনেশিয়ান খোরশেদ আলম(৪৫), একই এলাকার আজিজার রহমানের ছেলে স্থানীয় বিদ্যুৎ টেকনেশিয়ান ফেরদৌস আলম(২৮), গোলাপ মিয়ার ছেলে উকিল(২৫) ও ওই এলাকার জোনাব আলীর কলেজ পড়ুয়া ছেলে মিলটন মিয়া(২৪)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কাছিম বাজার এলাকায় গত রাতে ঝড়ে ছিড়ে পড়া ৩৩ হাজার ভোল্টেজের তার বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশে স্থানীয় টেকনেশিয়ানরা মেরামত কাজ শুরু করেন। লাইনে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে ৩৩ হাজার ভোল্টেজের লাইনে উঠেন টেকনেশিয়ান উকিল মিয়া। এ সময় অসাবধানতা বশত হঠাৎ বিদ্যুৎ সংযোগ সচল করলে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হন টেকনেশিয়ান উকিল মিয়া। নিচে থাকা টেকনেশিয়ান খোরশেদ ও ফেরদৌস তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করে তারাও জড়িয়ে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ সময় পথচারী কলেজ ছাত্র মিলটনও তাদের বাচাতে এসে ওই বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
ভেলাগুড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মহির উদ্দিন ৪ জন মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিদ্যুৎ বিভাগের গাফলাতির কারনেই ৪টি প্রাণ ঝড়ে গেল। বিষয়টি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হচ্ছে।
হাতীবান্ধা বিদ্যুত উন্নয়ন বোর্ডের ইনচার্জ প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম জানান, ঝড়ের সময় জরুরী কাজে স্থানীয় টেকনেশিয়ানদের সাহায্য নেয়া হয়। তবে এ অনাকাংখিত দুর্ঘটনার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
নিহতরা হলেন, হাতীবান্ধা উপজেলার ভেলাগুড়ি এলাকার শামছুদ্দিনের ছেলে স্থানীয় বিদ্যুৎ টেকনেশিয়ান খোরশেদ আলম(৪৫), একই এলাকার আজিজার রহমানের ছেলে স্থানীয় বিদ্যুৎ টেকনেশিয়ান ফেরদৌস আলম(২৮), গোলাপ মিয়ার ছেলে উকিল(২৫) ও ওই এলাকার জোনাব আলীর কলেজ পড়ুয়া ছেলে মিলটন মিয়া(২৪)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কাছিম বাজার এলাকায় গত রাতে ঝড়ে ছিড়ে পড়া ৩৩ হাজার ভোল্টেজের তার বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশে স্থানীয় টেকনেশিয়ানরা মেরামত কাজ শুরু করেন। লাইনে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে ৩৩ হাজার ভোল্টেজের লাইনে উঠেন টেকনেশিয়ান উকিল মিয়া। এ সময় অসাবধানতা বশত হঠাৎ বিদ্যুৎ সংযোগ সচল করলে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হন টেকনেশিয়ান উকিল মিয়া। নিচে থাকা টেকনেশিয়ান খোরশেদ ও ফেরদৌস তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করে তারাও জড়িয়ে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ সময় পথচারী কলেজ ছাত্র মিলটনও তাদের বাচাতে এসে ওই বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
ভেলাগুড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মহির উদ্দিন ৪ জন মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিদ্যুৎ বিভাগের গাফলাতির কারনেই ৪টি প্রাণ ঝড়ে গেল। বিষয়টি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হচ্ছে।
হাতীবান্ধা বিদ্যুত উন্নয়ন বোর্ডের ইনচার্জ প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম জানান, ঝড়ের সময় জরুরী কাজে স্থানীয় টেকনেশিয়ানদের সাহায্য নেয়া হয়। তবে এ অনাকাংখিত দুর্ঘটনার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
0 মন্তব্যসমূহ